আরোহী
উপত্যকা, উচ্চবর্ণ। বর্ণচোরা উট।
পা খুলে
উদ্যম ছড়িয়ে গরগর সরসর...
তোমার
বাদাম পেলাম, আঙুলও
সোনালি
আঁশ খুটছি
খুলছি
ছাটছি
চাটছি
একটি
বীজ খসে উপচে গেল
ও আপেল,
ও পেল
তোমায়
ভাবতে ঢিলঢিল লাগে...
পিঁপড়েমাখা
পাতার লোবানে
অসভ্যতা নড়ছে
ফুলস্টপের
নিচে
মানুষগুলো ঢেকে যাচ্ছে
আড়াল
থেকে পিচ্ছিলসব অর্গল
নদী আয়,
নদীআয় জলস্বরে
জুট-কারখানা
ভাষার বাদামি মেয়েটার গায়ে
আমাকে আসতে দেখা যায়।
ছায়া/আবছায়া
ডাকলাম।
শরীর এসে দাঁড়াল। এ পদার্থ দিয়ে মহাপ্রাণ কী করবে?
গানলাম।
পাখি এসে ডাল নুয়ে দিল। এ ফল মানুষের কামড় সইবে না।
আয়ু,
জগতে তুমি এক বিলোল তথ্য হয়ে থাকো। মগজ ঘিনঘিন করে।
সাকারকে
বলি, পারত নিষ্কাম হও সকাম করো, সে হরপ্পা-মুদ্রায় নাচ তুলে দেয়।
চিকমাং
নদীর আন্তকিনারে দাঁড়িয়ে অরূপ জাহেদগণ প্রার্থনা করে নবুয়ত।
দূরে
বসে একজন জিওলস্বভাবী নামোয়ান কেবল চিত্রল ফুল ফোটায় ফুল নেভায়।
No comments:
Post a Comment